বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় দৌলতপুর প্রতিবন্ধী অটিজম বিদ্যালয়ের সভা কক্ষে কুষ্টিয়ার সকল প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে সর্বসম্মতিক্রমে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।
বৃহত্তর কুষ্টিয়া প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় শিক্ষক কল্যাণ ফোরামের আগামী তিন বছরের জন্য আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়, সভাপতি কবীর পান্না (প্রধান শিক্ষক, দৌলতপুর প্রতিবন্ধী অটিজম বিদ্যালয়),সিনিয়র সহ-সভাপতি শিউলি খাতুন (প্রধান শিক্ষক, পাহাড়পুর বাধাগ্রহস্থ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়),সহ-সভাপতি, মোছাঃ লাকী আক্তার (প্রধান শিক্ষক,বীর মুক্তিযোদ্ধা রশিদুল আলম প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়,ভেরামারা),সাধারণ সম্পাদক, তানভীর লিটন (প্রধান শিক্ষক, বর্ণমালা প্রতিবন্ধী অটিস্টিক বিদ্যালয়,কুমারখালী),যুগ্নসম্পাদক,শেরেবুল ইসলাম (প্রধান শিক্ষক, জনসেবা প্রতিবন্ধী অটিজম বিদ্যালয়, মিরপুর),কোষাধ্যক্ষ জিয়াউর রহমান উজ্জ্বল(ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক চর-শান্তিডাঙা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী অটিজম বিদ্যালয়)।
নব্য ঘোষিত কমিটির নেতৃবৃন্দ বেসরকারি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় গুলোর সকল অধিকার নিয়ে কথা বলা ও বিদ্যালয় গুলোর স্বীকৃতির জন্য কাজ করার অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। উল্লেখ্য যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সমাজের পিছিয়ে পরা বিশাল প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর শিক্ষার মান উন্নয়নে ২০০৯ সালে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধিনে প্রতিবন্ধীদের জন্য বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়।সেই সময় থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গড়ে উঠে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়, খুব সীমিত সংখ্যক বিদ্যালয় সরকারি সুযোগ সুবিধা পেলেও বেশিরভাগ বিদ্যালয়ই এখন পর্যন্ত স্বীকৃতি ও বেতন ভাতার মুখ দেখেনি।