কুমারখালী খয়েরচারা গ্ৰামে নিজের স্ত্রীকে অন্যর সঙ্গে, বিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সেই পাষাণ স্বামীর বিরুদ্ধে ।
সরজমিনে গিয়ে যানা যায়, ৪ বছর ধরে কুমারখালীর এক ব্যাক্তির প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার স্ত্রীর। এই বিষয় কে কেন্দ্র করে এলাকায় কানাঘুষা চলছে থাকে। রাত নেই দিন নেই অবাধে চলা ফেরার কারনে সকলের প্রশ্ন জাগায়।
এলাকাবাসী কেউ কিছু বললে তাদের ওপরে ক্ষিপ্ত হয় ওই মহিলার ছেলে ২০ অক্টোবর এলাকাবাসী উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করতে উদ্যত হয় বলে জানা যাই গ্রামবাসী প্রতিরোধ করলে তিনি পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসী জানান, দীর্ঘদিন ধরে তাদের অনৈতিক কার্যক্রম’ করে আছে। একপর্যায়ে গ্রামবাসী তাদের কাছে জানতে চাই তোমাদের সম্পর্ক কি তারা বলে স্বামী স্ত্রী। কিন্তু তাদের কাছে কাগজপত্র চাইলে তারা বিয়ের কাগজপত্র দিতে তালবাহানা শুরু করে।
এই বিষয়ে ওই মহিলার স্বামীর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি অক্ষম তাই আমার বউকে আমি তালাক দিয়ে ওই লোকের সাথে বিয়ে দিয়েছি।
এই বিষয়ে অভিযুক্ত তার স্ত্রী জানান আমি বিয়ে করেছি এলাকাবাসীর চাপের কারণে। আরেক অভিযুক্ত ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে তার সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে প্রথমে তিনি বিয়ের কথা স্বীকার করলেও। পরক্ষণেই তিনি বলেন আমার কোন বিয়ে হয়নি। এই বিষয়ে ওই মহিলার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি এ বিয়ের কথা অস্বীকার করেন।
কুমারখালী পৌরসভার এক কাউন্সিল কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, ২/৩ মাস আগে শুনেছি তাদের তালাক দেয়।
এবং কিছুদিন পর আবার ওই তালাক প্রত্যাহার করার জন্য আবেদন করে। এই বিষয়কে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে। ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিজানুর রহমান মিলন জানান, এই বিষয়টি শুনেছি এলকাবাসী সঙ্গে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।