সচরাচর বরদের দেখা যায় সাদা পায়জামা, আলখেল্লা পাঞ্জাবী আর বিয়ের হার্ট টুপি মাথায় দিয়ে রুমালে নাক ঢেকে বিয়ের পীড়িতে বসেন। কিন্তু সাপ্তাহিক কুষ্টিয়ার দিগন্তের নির্বাহী সম্পাদক সোহাগ মাহমুদ খানকে দেখা গেল ব্যতিক্রম। বিয়ের দিনও পরেছেন সুন্দর মানানসই কোর্ট প্যান্ট। সকলেই মনে করলেন বরতো নয়, এ যেন জয়ের লক্ষ্যে বীরের প্রস্থান।
বর যেমন,বরযাত্রীও তেমন। দু’সপ্তাহ আগে থেকেই ধুমধাম। সকাল থেকেই বেশ ঘটা করে আয়োজন। বিয়ের যাত্রাতো নয়, এ যেন জয়ের বহর। বিয়ের এ অনুষ্ঠানে আয়োজনও ছিলো ব্যাপক। অতিথিি আপ্যায়নেও কোন কমতি ছিলোনা। কুষ্টিয়া শহরের রাইফেলস ক্লাবে অনুষ্ঠিত বিয়ের অনুষ্ঠানটি ছিলো চোখে পড়ার মতো। আমন্ত্রিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতি স্মরণ করার মতো।
বিয়ের প্রধান নায়ক গাড়ী থেকে নামতেই সেই রকম সম্মানের সাথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। নায়কের চাহনী আর আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে হেটে বিয়ের পিড়ীতে বসার দৃশ্য অনেককেই মুগ্ধ করে।
জয় হোকে বীরের এই প্রত্যাশা ও কল্যাণ কামনা করেছেন সাপ্তাহিক কুষ্টিয়ার দিগন্তের সম্পাদক ও প্রকাশক খালিদ হাসান সিপাই, পত্রিকার পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্বশীল মিডিয়া ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আমান উল্লাহ আমান, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ গবেষক মাজহারুক হক মমিন, সাংবাদিক রাকিবুল ইসলাম, কুমারখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আফজাল হুসাইনসহ বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।নব দম্পত্তির জীবন সুখের হোক এই প্রাত্যাশা সকলের।